কি খেলে বাতের ব্যাথা বাড়ে | বাতের ব্যথা বা “আর্থ্রাইটিস” হলো এক ধরণের জয়েন্ট বা অস্থিসন্ধির সমস্যা। এটি শরীরের বিভিন্ন জয়েন্টে প্রদাহ, ফোলা ভাব এবং ব্যথার সৃষ্টি করে। বাতের ব্যথা প্রধানত কার্টিলেজ ক্ষয়, অস্থিসন্ধির মধ্যে তাপ অনুভূতি, এবং ইমিউন সিস্টেমের অসামঞ্জস্যতার কারণে হয়ে থাকে। এর ফলে জয়েন্টের কার্যকারিতা কমে যায় এবং চলাফেরায় বেশ অসুবিধা হয়। অনেক সময় এই ব্যথা বেড়ে যায়, বিশেষ করে সকালে বা বিশ্রামের পর বৃদ্ধি পায়। বাতের ব্যথা নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত ব্যায়াম, স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, ওজন নিয়ন্ত্রণ, এবং পর্যাপ্ত বিশ্রাম অত্যন্ত গুরুত্ব পূর্ণ।
কি খেলে বাতের ব্যাথা বাড়ে
বাতের ব্যথা বা আর্থ্রাইটিসের উপসর্গ গুলো অনেক ক্ষেত্রে খাবারের মাধ্যমে প্রভাবিত হতে পারে। কিছু খাবার রয়েছে যা বাতের ব্যথা বাড়াতে পারে যেমন – রেড মিট এবং প্রক্রিয়া জাত মাংস রেড মিট এবং প্রক্রিয়াজাত মাংস খাওয়া্র ফলে বাতের ব্যথা বাড়তে পারে কারণ এই ধরনের মাংসে উচ্চমাত্রায় স্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং প্রক্রিয়াজাত উপাদান থাকে যা শরীরে প্রদাহ বাড়ায়। বিশেষত, গাউটের মতো বাতের ক্ষেত্রে শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যায়। রেড মিট এবং প্রক্রিয়াজাত মাংস প্রদাহ জনিত রাসায়নিক উপাদান গুলোর উৎপাদন বাড়ায় যা জয়েন্টে ব্যথা এবং ফোলা ভাব বাড়িয়ে দেয়।
প্রক্রিয়া জাত এবং রিফাইন্ড শর্করা – প্রক্রিয়াজাত এবং রিফাইন্ড শর্করা যেমন সাদা রুটি, পেস্ট্রি, কেক এবং সফট ড্রিঙ্কস, বাতের ব্যথা বাড়াতে পারে। এই ধরনের শর্করা শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা দ্রুত বাড়িয়ে তোলে যা প্রদাহজনিত প্রক্রিয়া গুলো কে বাড়িয়ে দেয় যার ফলে জয়েন্টের ব্যথা এবং ফোলা ভাব বৃদ্ধি পায়।
অতিরিক্ত লবণ এবং প্রিজারভেটিভ যুক্ত খাবার- অতিরিক্ত লবণ এবং প্রিজারভেটিভ যুক্ত খাবার খাওয়া বাতের ব্যথা বাড়াতে পারে। সংরক্ষিত খাবার গুলোতে সাধারণত উচ্চ মাত্রায় সোডিয়াম এবং বিভিন্ন রাসায়নিক প্রিজারভেটিভ থাকে যা শরীরে প্রদাহের মাত্রা বাড়ায় এবং জয়েন্টের ফোলা ভাব ও ব্যথা বৃদ্ধি করতে পারে। অতিরিক্ত লবণ শরীরে জল ধরে রাখে যা জয়েন্টে চাপ বাড়িয়ে বাতের উপসর্গ কে তীব্র করতে পারে। এছাড়া, সংরক্ষক যুক্ত খাবার গুলিতে প্রায়ই এমন উপাদান থাকে যা প্রদাহ এবং অ্যালার্জি সৃষ্টি করতে পারে যা বাতের রোগীদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
অ্যালকোহল- অ্যালকোহল সেবন বাতের ব্যথা বাড়াতে পারে বিশেষ করে গাউটের মতো আর্থ্রাইটিসের ক্ষেত্রে। অ্যালকোহল শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়িয়ে তোলে, যা গাউটের ব্যথা তীব্র করে এবং জয়েন্টে ব্যথা কারণ হতে পারে। এছাড়া, অ্যালকোহল প্রদাহ জনিত প্রক্রিয়াকে সক্রিয় করে যা বাতের অন্যান্য ধরনের ব্যথাকেও বাড়িয়ে তুলতে পারে। নিয়মিত অ্যালকোহল সেবন শরীরে পানি শূন্যতা সৃষ্টি করে, যা জয়েন্ট কে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে এবং বাতের উপসর্গ গুলোকে আরও খারাপ করে তুলতে পারে (১)।
বাতের ব্যাথা কোথায় কোথায় হয়
বাতের ব্যথা সাধারণত শরীরের বিভিন্ন জয়েন্ট বা অস্থিসন্ধিতে হয় এবং এটি শরীরের বিভিন্ন স্থানে অনুভূত হতে পারে। বাতের প্রধান লক্ষণ গুলোর মধ্যে রয়েছে জয়েন্টে ব্যথা, ফোলা ভাব এবং চলাচলে অসুবিধা।
হাঁটু হাঁটুর কার্টিলেজ ক্ষয় হয়ে গেলে জয়েন্টে ব্যথা, ফোলা ভাব এবং জয়েন্ট শক্ত হয়ে যাওয়ার মতো উপসর্গ দেখা দিতে পারে। এই অবস্থায় হাঁটুর উপরের এবং নিচের অংশে ব্যথা অনুভূত হয় যা হাঁটার সময় বা হাঁটু ভাঁজ করার সময় আরও তীব্র হতে পারে। হাঁটুর জয়েন্টের মধ্যে প্রদাহ বা হাড়ের মধ্যে ঘর্ষণের কারণে এই ব্যথা দেখা দেয়। বয়স বাড়ার সাথে সাথে এবং অতিরিক্ত ওজনের কারণে হাঁটুর উপর চাপ পড়ে যা বাতের ব্যথা বাড়িয়ে দেয় এবং দৈনন্দিন জীবনের কাজ গুলোতে বাধা সৃষ্টি করতে পারে (২)।
হাত এবং কব্জি রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসের কারণে হাত এবং কব্জিতে ব্যথা হতে পারে, যা একটি অটো ইমিউন রোগ। এই অবস্থায় শরীরের ইমিউন সিস্টেম ভুল ক্রমে নিজের টিস্যু গুলো আক্রমণ করে, যার ফলে হাতের আঙুল এবং কব্জির ছোট জয়েন্ট গুলোতে প্রদাহ, ব্যথা এবং ফোলা ভাব সৃষ্টি হয়। হাতের মেটা কার্পো ফ্যালাঞ্জিয়াল (MCP) এবং প্রোক্সিমাল ইন্টার ফ্যালাঞ্জিয়াল (PIP) জয়েন্ট গুলোতে এই ব্যথা সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। কব্জির জয়েন্টে রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসের কারণে শক্ত হয়ে যাওয়া এবং চলাচলে সমস্যা দেখা দিতে পারে। অনেক সময় এই ব্যথা এক সঙ্গে দুই হাতেই অনুভূত হয় এবং সকালের দিকে বা বিশ্রামের পর এই ব্যথা বেশি প্রকট হয় (৩)।
হাঁটুর নিচের অংশ এবং পায়ের আঙ্গুল হাঁটুর নিচের অংশ এবং পায়ের আঙ্গুলে সাধারণত গাউট বা গাউটী আর্থ্রাইটিসের কারণে ব্যথা হয়। গাউট এক ধরণের বাত, যেখানে শরীরে ইউরিক অ্যাসিড জমা হয়ে ছোট ছোট স্ফটিক তৈরি করে, যা জয়েন্টে জমা হয় এবং তীব্র ব্যথা ও ফোলা ভাব সৃষ্টি করে। পায়ের বৃদ্ধ আঙ্গুল (বিগ টো) এ গাউটের ব্যাথা হয়ে থাকে, যা সাধারণত রাতে হঠাৎ করে শুরু হয় এবং অত্যন্ত বেদনা দায়ক হয়। এছাড়াও, হাঁটুর নিচের অংশে এবং পায়ের অন্য আঙ্গুল গুলিতেও গাউটের কারণে ব্যথা এবং ফোলা ভাব দেখা দিতে পারে। এই অবস্থায়, পায়ের জয়েন্ট গুলো লালচে এবং গরম হয়ে যেতে পারে, এবং জোড়ে চাপ লাগলে বা স্পর্শ লাগলেও ব্যথা বাড়তে পারে (৪)।
মেরুদণ্ড বাতের ব্যথা মেরুদণ্ডে সাধারণত অ্যাংকাইলোজিং স্পন্ডিলাইটিস (Ankylosing Spondylitis) এবং অস্টিও আর্থ্রাইটিসের কারণে দেখা যায়। অ্যাংকাইলোজিং স্পন্ডিলাইটিস একটি দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ জনিত রোগ, যা মেরুদণ্ডের বিভিন্ন অংশে, বিশেষ করে কটিদেশীয় (lumbar) এবং স্যাক্রোইলিয়াক (sacroiliac) জয়েন্টে ব্যথা এবং শক্ত হয়ে যাওয়ার কারণ হতে পারে। এই রোগের কারণে মেরুদণ্ডের নিচের অংশের হাড় গুলি একত্রিত হয়ে শক্ত হয়ে যেতে পারে, যা চলাচলে অসুবিধা এবং দীর্ঘস্থায়ী ব্যথার সৃষ্টি করে। অস্টিও আর্থ্রাইটিসের ক্ষেত্রেও মেরুদণ্ডে ব্যথা হতে পারে, বিশেষ করে বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে, যখন মেরুদণ্ডের কার্টিলেজ ক্ষয় হয়ে যায় এবং হাড়ের মধ্যে ঘর্ষণ শুরু হয়। এটি মেরুদণ্ডের বিভিন্ন অংশে, বিশেষ করে ঘাড় এবং কোমড়ে ব্যথা সৃষ্টি করতে পারে (৫)।
কাঁধ এবং হিপ: বাতের ব্যথা কাঁধ এবং হিপের জয়েন্টে সাধারণত রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, অস্টিও আর্থ্রাইটিস এবং অ্যাংকাইলোজিং স্পন্ডিলাইটিসের কারণে দেখা যায়। কাঁধের জয়েন্টে রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসের কারণে প্রদাহ এবং ব্যথা হতে পারে, যা কাঁধের গতিশীলতা কে প্রভাবিত করে এবং দৈনন্দিন কাজ গুলো সম্পাদনে অসুবিধা সৃষ্টি করতে পারে। হিপের জয়েন্টেও অস্টিও আর্থ্রাইটিসের কারণে কার্টিলেজ ক্ষয় হতে পারে, যা হাঁটার সময় তীব্র ব্যথা এবং অস্বস্তির কারণ হয়। অ্যাংকাইলোজিং স্পন্ডিলাইটিসের ক্ষেত্রে, হিপ এবং কাঁধের জয়েন্টে প্রদাহ জনিত ব্যথা হতে পারে, যা সময় যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বৃদ্ধি পায় এবং জয়েন্টের কার্যকারিতা কমিয়ে দেয় (৬)।
বাতের ব্যাথা দূর করার ঘরোয়া উপায়
বাতের ব্যথা কমানোর জন্য কিছু ঘরোয়া উপায় রয়েছে যা ব্যথা ও প্রদাহ কমাতে সহায়ক হতে পারে। তবে এসব পদ্ধতি অনুসরণের আগে আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত, কারণ প্রতিটি ব্যক্তির অবস্থা ভেদে চিকিৎসা পদ্ধতি ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে।
গরম বা ঠান্ডা সেঁক গরম সেঁক পেশি শিথিল করে এবং রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়, যা ব্যথা কমাতে সহায়ক। অন্যদিকে, ঠান্ডা সেঁক প্রদাহ এবং ফোলা ভাব কমাতে সাহায্য করে।
আদা ও হলুদের মিশ্রণ আদা এবং হলুদে প্রদাহ বিরোধী উপাদান রয়েছে যা বাতের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
ম্যাসাজ আলতো করে ব্যথার স্থানে ম্যাসাজ করলে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে এবং পেশি শিথিল হয়।
প্রচুর পানি পান করা পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করলে প্রদাহ কম হয় এবং টক্সিন দূর করতে সহায়তা হয়, যা বাতের উপসর্গ প্রশমিত করে থাকে।
হালকা ব্যায়াম হালকা ব্যায়াম যেমন হাঁটা, সাঁতার কাটা বা যোগ ব্যায়াম করলে জয়েন্টের কার্যকারিতা বাড়ে এবং ব্যথা কমাতে সহায়ক হয়। তবে ভাড়ী এক্সারসাইজ না করাই উত্তম।
অ্যাপল সাইডার ভিনেগার অ্যাপল সাইডার ভিনেগার একটি জনপ্রিয় ঘরোয়া প্রতিকার যা শরীরে ক্ষারীয় পরিবেশ তৈরি করে, যা প্রদাহ কমাতে সহায়তা করে। এটি পানির সঙ্গে মিশিয়ে পান করা যেতে পারে।
লবণ পানিতে গোসল গরম পানিতে ইপসম লবণ মিশিয়ে গোসল করলে পেশি শিথিল হয় এবং ব্যথা কমে। ইপসম লবণে থাকা ম্যাগনেসিয়াম প্রদাহ কমাতে সহায়ক। সজনে পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা
বাতের ব্যাথার ব্যায়াম
বাতের ব্যথা কমাতে এবং জয়েন্টের কার্যকারিতা বজায় রাখতে কিছু নির্দিষ্ট ব্যায়াম বেশ কার্যকর হতে পারে। এই ব্যায়াম গুলো বাতের রোগীদের জয়েন্টের নমনীয়তা বৃদ্ধি, পেশির শক্তি বাড়ানো, এবং ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। নিচে কিছু কার্যকর ব্যায়াম দেওয়া হলো
হাঁটা হাঁটা একটি সাধারণ প্রকৃতির কিন্তু কার্যকর ব্যায়াম যা পুরো শরীরের জয়েন্টের উপর প্রভাব ফেলে। এটি জয়েন্টের নমনীয়তা বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং অতিরিক্ত ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক, যা বাতের ব্যথা কমাতে পারে।
হাইড্রোথেরাপি পানির মধ্যে ব্যায়াম (যেমন সাঁতার কাটা বা অ্যাকোয়াটিক থেরাপি) বাতের ব্যথার জন্য অত্যন্ত উপকারী। পানির প্রবাহ শরীরের ওজন কে হালকা করে, ফলে জয়েন্টের ওপর চাপ কম পড়ে এবং ব্যথা কম অনুভূত হয়।
স্ট্রেচিং স্ট্রেচিং ব্যায়াম যেমন হ্যামস্ট্রিং স্ট্রেচ, কোয়ড্রিসেপস স্ট্রেচ, কাফ স্ট্রেচ এবং কাঁধের স্ট্রেচ জয়েন্টের নমনীয়তা বাড়ায় এবং পেশির টান কমায়। এটি ব্যথা কমাতে এবং চলাচলের সক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
যোগ ব্যায়াম যোগ ব্যায়াম জয়েন্টের নমনীয়তা ও পেশির শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়ক। এতে শ্বাস প্রশ্বাসের নিয়ন্ত্রণ, মনোযোগ বৃদ্ধি, এবং মানসিক চাপ কমে যায়, যা বাতের ব্যথা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করতে পারে।
স্ট্রেন্থ ট্রেনিং হালকা ওজনের সাহায্যে পেশি শক্তিশালী করার জন্য স্ট্রেন্থ ট্রেনিং ব্যায়াম বাতের ব্যথা কমাতে সহায়ক হতে পারে। এটি শরীরের ভারসাম্য উন্নত করে এবং জয়েন্টের উপর চাপ কমায়।
তথ্যসূত্র
- Panush, R.S., Stroud, R.M. and Webster, E.M., 1986. Food‐induced (allergic) arthritis. Inflammatory arthritis exacerbated by milk. Arthritis & Rheumatism: Official Journal of the American College of Rheumatology, 29(2), pp.220-226. https://onlinelibrary.wiley.com/doi/abs/10.1002/art.1780290210
- Sharma, L., 2021. Osteoarthritis of the knee. New England Journal of Medicine, 384(1), pp.51-59. https://www.nejm.org/doi/full/10.1056/NEJMcp1903768
- Taouli, B., Zaim, S., Peterfy, C.G., Lynch, J.A., Stork, A., Guermazi, A., Fan, B., Fye, K.H. and Genant, H.K., 2004. Rheumatoid arthritis of the hand and wrist: comparison of three imaging techniques. American Journal of Roentgenology, 182(4), pp.937-943. https://ajronline.org/doi/abs/10.2214/ajr.182.4.1820937
- Emmerson, B.T., 1996. The management of gout. New England Journal of Medicine, 334(7), pp.445-451. https://www.nejm.org/doi/abs/10.1056/NEJM199602153340707
- Gellhorn, A.C., Katz, J.N. and Suri, P., 2013. Osteoarthritis of the spine: the facet joints. Nature Reviews Rheumatology, 9(4), pp.216-224. https://www.nature.com/articles/nrrheum.2012.199
- Aresti, N., Kassam, J., Nicholas, N. and Achan, P., 2016. Hip osteoarthritis. BMj, 354. https://www.bmj.com/content/354/bmj.i3405.abstract
- পিঠে ব্যথার কারণ ও করণীয় - September 7, 2024
- ৮ই সেপ্টেম্বর বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস – ASPC আয়োজিত ফ্রি হেলথ ক্যাম্প - September 4, 2024
- মাথা ব্যাথার কারণ ও প্রতিকার | মাথা ব্যাথা কোন রোগের লক্ষণ - September 2, 2024