শিশুদের হাম হলে কি করনীয় | শিশুদের হাম একটি অত্যন্ত সংক্রামক ভাইরাস জনিত রোগ, যা মিজেলস ভাইরাসের মাধ্যমে ঘটে। এই রোগটি সাধারণত শিশুদের মধ্যে বেশি দেখা যায় এবং শ্বাসতন্ত্রের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। হামের প্রধান লক্ষণ গুলি হলো জ্বর, সর্দি, কাশি, চোখ লাল হওয়া, গলায় ব্যথা এবং শরীরে লালচে ফুসকুড়ি ওঠা।
শিশুদের হাম হলে কি করনীয়
রোগ টি মারাত্মক রূপ ধারণ করতে পারে, কারণ এটি নিউমোনিয়া, এনসেফালাইটিস সহ অন্যান্য জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে, যা কখনো কখনো প্রাণঘাতী হতে পারে। হাম প্রতিরোধের সবচেয়ে কার্যকর উপায় হলো টিকা নেয়া। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং বিভিন্ন দেশের স্বাস্থ্য সংস্থা গুলি শিশুদের হাম প্রতিরোধে টিকা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে, যা এই রোগের প্রাদুর্ভাব কমাতে সহায়ক। টিকা করণের মাধ্যমে হাম সংক্রমণ অনেকাংশে কমানো সম্ভব হয়েছে, তবে যেসব শিশু টিকা গ্রহণ করেনি, তাদের মধ্যে এই রোগের ঝুঁকি এখনও রয়ে গেছে।
শিশুদের হাম কেন হয়?
এই ভাইরাসটি প্রধানত শ্বাসতন্ত্রের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে এবং দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। হাম হওয়ার কয়েক টি প্রধান কারণ ও প্রক্রিয়া নিম্নে বিশদ ভাবে বর্ণনা করা হলো:
মিজেলস ভাইরাস সংক্রমণ: মিজেলস ভাইরাস টি মূলত হাঁচি, কাশি, বা শ্বাসের মাধ্যমে বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে। এই ভাইরাস টি বাতাসে কয়েক ঘণ্টা পর্যন্ত সক্রিয় থাকতে পারে। যখন কোনো শিশু এই ভাইরাস যুক্ত বাতাস শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে গ্রহণ করে বা আক্রান্ত ব্যক্তির শারীরিক তরল (যেমন: থুতু) স্পর্শ করে, তখন সে সহজেই হাম রোগে আক্রান্ত হতে পারে।
টিকা গ্রহণ না করা: হামের বিরুদ্ধে টিকা হল সবচেয়ে কার্যকর প্রতিরোধ মূলক ব্যবস্থা। যদি একটি শিশু হাম টিকা গ্রহণ না করে, তবে তার শরীরে ভাইরাসটির বিরুদ্ধে কোনও প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয় না। ফলে, সে সহজেই এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। যেসব এলাকায় টিকা করণের হার কম, সেসব এলাকায় হামের সংক্রমণ বেশি দেখা যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকা: যেসব শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম (যেমন অপুষ্টির কারণে বা যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়), তারা হাম রোগের সংক্রমণের জন্য বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। এ ছাড়া, যেসব শিশুদের আগে কখনো হাম হয়নি বা তারা হাম টিকা নেয়নি, তাদের মধ্যে হাম হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে।
জনাকীর্ণ পরিবেশ: হাম এমন একটি রোগ যা অত্যন্ত দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে তাই জনাকীর্ণ এলাকায় বা যেখানে অনেক শিশুরা একসাথে থাকে (যেমন: স্কুল, ডে-কেয়ার সেন্টার), সেখানে হাম সহজেই একজন থেকে আরেক জনের মধ্যে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
আন্তর্জাতিক ভ্রমণ: যেসব দেশ বা অঞ্চল গুলিতে হাম ভ্যাক্সিনেশনের হার কম এবং যেখানে হাম এখনও ব্যাপক ভাবে ছড়ায়, সেইসব জায়গায় ভ্রমণ করলে শিশুদের হাম হওয়ার ঝুঁকি থাকে। অন্য দেশ থেকে আক্রান্ত ব্যক্তির মাধ্যমে ভাইরাসটি নতুন এলাকায় ছড়াতে পারে।
টিকাদানের প্রোগ্রামগুলির অসফলতা: কিছু এলাকায় টিকাদান প্রোগ্রাম গুলি সঠিক ভাবে বাস্তবায়িত না হলে বা টিকা প্রদানের ক্ষেত্রে অনিয়ম থাকলে, সেই এলাকায় হাম রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। টিকা গ্রহণে অবহেলা বা টিকা সম্পর্কিত ভুল ধারণাও হাম ছড়ানোর একটি বড় কারণ।
শিশুদের হামের লক্ষল গুলো কী?
শিশুদের হামের লক্ষণগুলি বেশ স্পষ্ট এবং রোগটি বিভিন্ন পর্যায়ে ভিন্ন ভিন্ন লক্ষণের মাধ্যমে প্রকাশ পায়। হামের লক্ষণ গুলি রোগের শুরু থেকে ধীরে ধীরে প্রকাশ পেতে থাকে এবং কয়েক টি ধাপে বিভক্ত করা যায়। নিচে এই লক্ষণ গুলি বিস্তারিত ভাবে ব্যাখ্যা করা হলো:
প্রাথমিক লক্ষণ (ইনকিউবেশন পিরিয়ড): শিশুদের হামের প্রাথমিক লক্ষণ গুলি ইনকিউবেশন পিরিয়ডের সময় সাধারণত প্রকাশ পায় না। ইনকিউবেশন পিরিয়ড হলো সেই সময়কাল, যখন ভাইরাস টি শিশুর শরীরে প্রবেশ করে কিন্তু কোনও বাহ্যিক লক্ষণ প্রকাশ পায় না। এই সময়টি সাধারণত ১০ থেকে ১২ দিন পর্যন্ত স্থায়ী হয়।
ইনকিউবেশন পিরিয়ডের শেষে, প্রড্রোমাল স্টেজ বা প্রদাহ জনিত পর্যায়ের লক্ষণ গুলি দেখা দিতে শুরু করে, যেমন জ্বর, সর্দি, কাশি, এবং চোখ লাল হওয়া। ইনকিউবেশন পিরিয়ড চলাকালীন শিশু টি বাহ্যিক ভাবে সুস্থ থাকলেও, তার শরীরে ভাইরাস টি ধীরে ধীরে সংক্রমণ ছড়াতে থাকে এবং পরবর্তীতে লক্ষণ গুলো প্রকাশ পায়।
হাম হলে কি করনীয়
প্রদাহজনিত পর্যায় (প্রড্রোমাল স্টেজ): শিশুদের হামের প্রদাহ জনিত পর্যায় বা প্রড্রোমাল স্টেজ হলো হামের প্রাথমিক লক্ষণ গুলোর সময় কাল, যা সাধারণত ভাইরাস সংক্রমণের পর ১০ থেকে ১৪ দিন পর শুরু হয় এবং ২ থেকে ৪ দিন স্থায়ী হয়। এই পর্যায়ে শিশুরা উচ্চমাত্রার জ্বর, সর্দি, এবং শুষ্ক কাশির মতো সাধারণ উপসর্গ গুলো অনুভব করে। চোখ লাল হওয়া এবং চোখ থেকে পানি পড়া, যা কনজাঙ্কটিভাইটিস নামে পরিচিত, এই পর্যায়ের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।
শিশুরা আলোর প্রতি সংবেদনশীল হয়ে ওঠে, যা ফোটোফোবিয়া নামেও পরিচিত। এছাড়া, এই পর্যায়ে মুখের ভেতরের চোয়ালের পাশে ছোট ছোট সাদা দাগ দেখা যায়, যা কপলিক স্পটস (Koplik Spots) নামে পরিচিত। এই দাগ গুলি হামের একটি স্বতন্ত্র লক্ষণ এবং ফুসকুড়ি ওঠার আগেই দেখা দেয়। প্রড্রোমাল স্টেজের শেষে, সাধারণত ফুসকুড়ি ওঠা শুরু হয়, যা হামের পরবর্তী পর্যায়ের লক্ষণ।
কপলিক স্পটস (Koplik Spots): হামের একটি স্বতন্ত্র লক্ষণ হলো মুখের ভিতরে, বিশেষত গালের ভেতরের অংশে ছোট ছোট সাদা দাগ (Koplik Spots) দেখা যায়। এগুলি ছোট দানার মতো দেখতে এবং সাধারণত লালচে পৃষ্ঠের উপর সাদা বা ধূসর রঙের হয়ে থাকে। এই লক্ষণ টি জ্বর শুরু হওয়ার ২ থেকে ৩ দিন পর দেখা দেয় এবং ফুসকুড়ি ওঠার আগেই দেখা দেয়। এটি হাম নির্ণয়ের একটি গুরুত্ব পূর্ণ ক্লিনিক্যাল লক্ষণ।
চামড়ায় ফুসকুড়ি (Rash): হামের সবচেয়ে স্বতন্ত্র লক্ষণ হলো লালচে ফুসকুড়ি (maculopapular rash), যা সাধারণত মুখ থেকে শুরু হয়ে ধীরে ধীরে সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। ফুসকুড়ি প্রথমে মুখ, গলা, এবং কানের পিছনে দেখা দেয়, তারপর বুকে, পিঠে, এবং শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়ে। এই ফুসকুড়ি সাধারণত ৩ থেকে ৫ দিন স্থায়ী হয় এবং এটি শুরু হওয়ার পর জ্বর কমতে শুরু করে। তবে, ফুসকুড়ি ধীরে ধীরে মিলিয়ে যায় এবং একসময় গাঢ় বাদামী রঙ ধারণ করে, যা কয়েকদিন পরে ত্বক থেকে সম্পূর্ণ ভাবে মিলিয়ে যায়। কি খেলে বাতের ব্যাথা বাড়ে
শারীরিক দুর্বলতা এবং ক্লান্তি: হাম আক্রান্ত শিশুদের মধ্যে সাধারণত শারীরিক দুর্বলতা, ক্লান্তি এবং অস্বস্তি দেখা যায়। শিশুটি অতিরিক্ত ক্লান্তি অনুভব করতে পারে এবং তার সাধারণ কার্যকলাপে আগ্রহ কমে যেতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে, শিশুদের ক্ষুধামন্দা দেখা দিতে পারে এবং তারা সাধারণ খাবার খেতে চায় না।
অন্যান্য সম্ভাব্য লক্ষণ: শিশুদের হামের অন্যান্য সম্ভাব্য লক্ষণ গুলি মূলত জটিলতার আকারে দেখা দিতে পারে এবং এগুলো রোগের গুরুতরতার উপর নির্ভর করে। হামের প্রাথমিক লক্ষণ গুলির পাশাপাশি, শিশুদের মধ্যে ডায়রিয়া হতে পারে, যা তাদের শরীরে পানি শূন্যতা সৃষ্টি করতে পারে।
কিছু শিশুতে কানের সংক্রমণ (অটাইটিস মিডিয়া) দেখা দেয়, যা শ্রবণশক্তি কমিয়ে দিতে পারে এবং কানে ব্যথা সৃষ্টি করতে পারে। হাম রোগের আরও একটি গুরুতর জটিলতা হলো নিউমোনিয়া, যা ফুসফুসে সংক্রমণ ঘটায় এবং শ্বাসকষ্ট সহ অন্যান্য শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা তৈরি করতে পারে। হাম ভাইরাস মস্তিষ্কে প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে, যা এনসেফালাইটিস নামে পরিচিত এবং এটি জীবন ঘাতী হতে পারে বা দীর্ঘ মেয়াদী স্নায়বিক সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। এ ছাড়াও, হামের ফলে শিশুদের ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হয়ে যেতে পারে, যার ফলে অন্যান্য সংক্রমণের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
শিশুদের হামের চিকিৎসা কী?
শিশুদের হামের চিকিৎসা মূলত লক্ষণ গুলির উপশম এবং জটিলতা প্রতিরোধের উপর নির্ভর করে। হাম একটি ভাইরাস জনিত রোগ হওয়ায়, নির্দিষ্ট কোনো অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ নেই যা সরাসরি ভাইরাস টি কে ধ্বংস করতে পারে। তবে, সঠিক যত্ন এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসার মাধ্যমে শিশুর আরোগ্য সম্ভব। নিচে শিশুদের হামের চিকিৎসা সম্পর্কিত বিভিন্ন পদক্ষেপ বিস্তারিত ভাবে বর্ণনা করা হলো:
আরাম ও পর্যাপ্ত বিশ্রাম: হাম আক্রান্ত শিশুকে পর্যাপ্ত বিশ্রাম দেওয়া খুবই গুরুত্ব পূর্ণ। বিশ্রাম শিশুর শরীর কে সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সহায়তা করে। তাকে আরাম দায়ক পরিবেশে রাখা উচিত, যেখানে সে বিশ্রাম নিতে পারে এবং মানসিক ভাবে চাপমুক্ত থাকতে পারে।
পানীয় গ্রহণ: জ্বর এবং সংক্রমণের কারণে শরীরে পানি শূন্যতা দেখা দিতে পারে। তাই শিশু কে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি, ফলের রস, এবং অন্যান্য তরল জাতীয় খাবার খাওয়ানো উচিত। তরল গ্রহণ শরীরে পানির অভাব পূরণে সহায়ক এবং শারীরিক অস্বস্তি কমাতে সাহায্য করে।
জ্বর কমানোর জন্য ওষুধ: শিশুর জ্বর কমানোর জন্য প্যারাসিটামল বা আইবুপ্রোফেন জাতীয় ওষুধ দেওয়া যেতে পারে। তবে, ওষুধ দেওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। এসপিরিন (Aspirin) সাধারণত শিশুদের দেওয়া উচিত নয়, কারণ এটি রাই সিনড্রোম (Reye’s syndrome) নামে একটি বিরল কিন্তু গুরুতর অবস্থার ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
পুষ্টিকর খাবার: শিশুকে পুষ্টিকর খাবার খাওয়ানো গুরুত্বপূর্ণ। হাম আক্রান্ত শিশুদের অনেক সময় খাওয়ার ইচ্ছা কমে যেতে পারে, তবে পুষ্টিকর খাবার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে।
হামের ঘরোয়া চিকিৎসা
চোখের যত্ন: হামের কারণে চোখে প্রদাহ এবং আলোর প্রতি সংবেদনশীলতা দেখা দিতে পারে। এজন্য শিশুকে অন্ধকার বা কম আলোযুক্ত জায়গায় রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়। চোখে আরামদায়ক অবস্থার জন্য নরম কাপড় দিয়ে আলতোভাবে পরিষ্কার করা যেতে পারে।
ভিটামিন এ ক্যাপসুল: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সংস্থাগুলি হামের রোগীদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল দেওয়ার পরামর্শ দেয়। এটি হাম জনিত জটিলতা এবং অন্ধত্ব প্রতিরোধে কার্যকর প্রমাণিত হয়েছে। সাধারণত দুটি ডোজ দেওয়া হয়: এক ডোজ হামের লক্ষণ দেখা দেওয়ার সময় এবং দ্বিতীয় ডোজ ২৪ ঘণ্টা পরে।
জটিলতা প্রতিরোধ ও চিকিৎসা: হাম থেকে সৃষ্ট কিছু জটিলতা যেমন নিউমোনিয়া, ডায়রিয়া, এবং কান সংক্রমণের জন্য অ্যান্টিবায়োটিক বা অন্যান্য বিশেষ চিকিৎসা প্রয়োজন হতে পারে। যদি শিশু তে এই ধরনের জটিলতা দেখা দেয়, তবে তা দ্রুত চিকিৎসার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা উচিত।
অন্যান্য রোগের প্রতিরোধ: হাম আক্রান্ত শিশুদের মধ্যে অন্যান্য সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি থাকে, তাই তাদেরকে অন্যান্য সংক্রমণ থেকে রক্ষা করার জন্য পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা এবং সংক্রমিত ব্যক্তির সংস্পর্শ এড়িয়ে চলা গুরুত্বপূর্ণ।
আইসোলেশন বা পৃথকীকরণ: হাম অত্যন্ত সংক্রামক হওয়ায়, আক্রান্ত শিশু কে অন্যান্য শিশুদের থেকে আলাদা রাখা উচিত যাতে রোগ ছড়াতে না পারে। সাধারণত, ফুসকুড়ি দেখা দেওয়ার পর ৪ দিন পর্যন্ত আলাদা রাখতে পরামর্শ দেওয়া হয়।
চিকিৎসকের পরামর্শ: হামের চিকিৎসা প্রক্রিয়াটি ব্যক্তিগত ভাবে শিশুর অবস্থা এবং তার শরীরের প্রতিক্রিয়ার উপর নির্ভর করে। তাই, যে কোনো ধরনের সমস্যা বা জটিলতা দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী প্রয়োজনীয় পরীক্ষা এবং চিকিৎসা করানো জরুরি।
তথ্যসূত্র
- World Health Organization. (2020). Measles. https://www.who.int/news-room/fact-sheets/detail/measles
- Centers for Disease Control and Prevention (CDC). (2023). Measles (Rubeola). https://www.cdc.gov/measles/about/overview.html
- পিঠে ব্যথার কারণ ও করণীয় - September 7, 2024
- ৮ই সেপ্টেম্বর বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস – ASPC আয়োজিত ফ্রি হেলথ ক্যাম্প - September 4, 2024
- মাথা ব্যাথার কারণ ও প্রতিকার | মাথা ব্যাথা কোন রোগের লক্ষণ - September 2, 2024