
পেরিফেরাল ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি এমন একটি রোগ বা সমস্যা যেখানে পেরিফেরাল স্নায়ু, বা নার্ভ যা মস্তিষ্ক এবং মেরুদণ্ডের বাইরের স্নায়ুগুলি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর ফলে হাত ও পায়ে শক্তি না পাওয়া, কাঁপুনি, দুর্বলতা এবং ব্যথা সহ বিভিন্ন উপসর্গ দেখা যায়। এর কারণ হতে পারে ডায়াবেটিস, টক্সিনের সংস্পর্শে আসা এবং কিছু বংশগত ব্যাধি সহ বেশ কিছু বিষয় হতে পারে। চিকিৎসার বিকল্প হিসেবে ওষুধ, শারীরিক থেরাপি এবং কিছু ক্ষেত্রে অস্ত্রোপচার করা লাগতে পারে।
পেরিফেরাল ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি অক্রান্ত রোগীর সংখ্যা
পেরিফেরাল ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি এমন এক ধরনের অবস্থা যা বিশ্বব্যাপী লক্ষ লক্ষ মানুষকে আক্রান্ত করচ্ছে। এটি কেন হচ্ছে এর কারণ এখনও বের করা সম্ভব হয়নি। গত কয়েক বছরের পরিসংখান থেকে দেখা যায় যে, শুধুমাত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বছরে প্রায় 20 মিলিয়ন লোকের পেরিফেরাল ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি নামক রোগে আক্রান্ত হয় ।
পুরুষ না মহিলা কে বেশি আক্রান্ত হয় এই পেরিফেরাল ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথিতে?

পেরিফেরাল ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি পুরুষ এবং মহিলা উভয়ই আক্রান্ত হয়। যেহেতু ডায়াবেটিস পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের মধ্যে বেশি হয়, তাই এই রোগে আক্রান্ত রোগীর মধ্যে নারীদের সংখ্যা পুরুষদের তুলনায় বেশী।
এই বিষয়ে যাদের অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে

কিছু গোষ্ঠীর লোকেদের এই রোগ হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে[1][2] এবং এটি প্রতিরোধ করার জন্য তাদের অতিরিক্ত সতর্ক হওয়া উচিত। এর মধ্যে রয়েছে:
ডায়াবেটিস রোগী: পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথির প্রধান কারণ ডায়াবেটিস । যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের রক্তে শর্করার মাত্রা যখন অতিরিক্ত বেড়ে যায় তখন স্নায়ুর ক্ষতি হয়। যাহা পেরিফেরার ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথির জন্য দায়ী
নিউরোপ্যাথির পারিবারিক ইতিহাস : পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথির কিছু রূপ পারিবারিক সূত্রে পাওয়া যায়। প্রাপ্ত নিউরোপ্যাথির পারিবারিক ইতিহাস রয়েছে এমন ব্যক্তিদের ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন হওয়া উচিত এবং স্নায়ুর ক্ষতি প্রতিরোধে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।
যারা অত্যধিক অ্যালকোহল পান করেন: অ্যালকোহল অপব্যবহারের ফলে পেরিফেরাল ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি হতে পারে। যারা অত্যধিক পান করেন তাদের ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন হওয়া উচিত।
কিডনি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি: দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ নার্ভের ক্ষতি করে। যাহার ডাইবেটিক নিউরোপ্যাথির ঝুঁকি বাড়ায়।
যারা বিষাক্ত পদার্থের সংস্পর্শে থাকে: কিছু পেশা বা শখ যা মানুষকে বিষাক্ত পদার্থ মধ্যে জড়িত রাখে , যেমন কৃষিকাজ বা কারখানায় কাজের সময় এবং যারা বিষাক্ত পদাথের সংস্পর্শে আসে যা পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথির ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
অটোইমিউন রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি: শরীরে কিছু রোগ হয় যেমন লুপাস, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস বা গুইলেন-বারে সিন্ড্রোম ইত্যাদি যাদের পেরিফেরাল ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি কতটা বিপজ্জনক হতে পারে?

এই রোগের ভয়াবহতা স্নায়ুর ক্ষতির তীব্রতা এবং মাত্রার উপর নির্ভর করে । সাধারণত এই রোগ হলে হাতে, পায়ে বা শরীরে প্রচুর ব্যথা হয়, শরীর দুর্বল হয়ে যায় , যার ফলে প্রতিদিনের কাজ করতে কষ্ট হয়। কিছু ক্ষেত্রে, এর ফলাফল খুবই ভয়াবহ হয় এবং যা দীর্ঘস্থায়ী ব্যথার কারণ হতে পারে। এটি একজন ব্যক্তির জীবনযাত্রার মানকে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করতে পারে।
এছাড়াও, এর কারণে নিজের ভারসাম্য রক্ষা করতে এবং সমন্বয় তৈরী করতে সমস্যা হতে পারে যার ফলসরূপ হঁটাত পড়ে যাওয়া এবং ব্যথা পাওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়, এই সমস্যাগুলো বিশেষ করে বয়স্ক, প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে দেখা যায় । এডভান্স স্টেজে, রোগীর পেশী দুর্বল, মাংসপেশি শুঁকিয়া যাওয়া এবং প্যরালাইসিস হতে পারে।
ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে, পায়ের আলসার বা ঘা এবং কখন কখনও হাত বা পায়ে পচন ধরতে পারে যার ফলে পচা ধরা অংশ কাটা লাগতে পারে।
পেরিফেরাল ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি রোগীদের সম্ভাব্য জটিলতা

পেরিফেরাল ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি অন্তর্নিহিত কারণ এবং স্নায়ুর ক্ষতির তীব্রতার উপর নির্ভর করে কতটুকু জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে। পেরিফেরাল ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথির কিছু সম্ভাব্য জটিলতার[3][4] মধ্যে রয়েছে:
দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা: হাত, পায়ে বা শরীরে প্রচুর ব্যথা এবং ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি করে, যা রোগীর জীবনযাত্রার মানকে নষ্ট করে।
হাঁটতে অসুবিধা এবং ভারসাম্যের সমস্যা: ভারসাম্য এবং সমন্বয়ে সমস্যা হতে পারে, যার ফলে পড়ে যাওয়া এবং ব্যথা পাওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়, বিশেষ করে বয়স্ক প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে এই প্রবণতা বেশি দেখা দেয়।
পায়ের সমস্যা: এ রোগে অক্রান্ত রোগী ধীরে ধীরে তার পায়ের অনভূতি হারিয়ে ফেলে, যার ফলে পায়ের আলসার হতে পারে, বিশেষ করে ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে।
অটোনমিক নিউরোপ্যাথি: পেরিফেরাল ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি অন্যান স্নায়ুতন্ত্রকেও প্রভাবিত করে, যা রক্তচাপ, হৃদস্পন্দন এবং হজমের মতো ফাংশন নিয়ন্ত্রণ করে। এটি বিভিন্ন রোগের দিকে নিয়ে যেতে পারে, যেমন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে অসুবিধা, হজমের সমস্যা এবং যৌন কর্মহীনতা।
হতাশা এবং উদ্বেগ: ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি একজন ব্যক্তির মানসিক স্বাস্থ্যকেও প্রভাবিত করতে পারে, কারণ এই অবস্থার সাথে যুক্ত দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা এবং অক্ষমতা বিষণ্নতা এবং উদ্বেগ সৃষ্টি করতে পারে।
সংক্রমণের ঝুঁকি বৃদ্ধি: এই সমস্যাটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দুর্বল করে ফলে যা রোগের ঝুঁকি বাড়ায়, বিশেষ করে পায়ে ও হাতে।
পেরিফেরাল ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি ঘরোয়া চিকিৎসা

কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি[5][6] অবল্বনের মাধ্যমে পেরিফেরাল ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি লক্ষণগুলির তীব্রতা কমাতে সাহায্য করতে পারে এর মধ্যে রয়েছে:
বিশ্রাম: ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার বিশ্রাম, ব্যথা এবং জালাপড়া কমাতে সাহায্য করতে পারে।
ব্যায়াম: মৃদু ব্যায়াম যেমন হাঁটা, সাঁতার কাটা বা সাইকেল চালানো পেশীর শক্তি এবং কার্যকারিতা উন্নত করতে এবং ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
গরম এবং ঠান্ডা থেরাপি: আক্রান্ত স্থানে গরম বা ঠান্ডা প্রয়োগ করা ব্যথা এবং জালা পোড়া কমাতে সাহায্য করতে পারে।
ম্যাসাজ: আক্রান্ত স্থানে ম্যাসাজ করলে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে যা ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
সঠিক পায়ের যত্ন: আপনার যদি ডায়াবেটিস থাকে তবে আরও স্নায়ুর ক্ষতি রোধ করতে আপনার পায়ের যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। এর মধ্যে রয়েছে আরামদায়ক জুতা পরা, প্রতিদিন আপনার পায়ের দিকে খেয়াল করা এবং আপনার পা পরিষ্কার ও শুকনা রাখা।
স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট: স্ট্রেস, নিউরোপ্যাথিক ব্যথা বাড়িয়ে তুলতে পারে, তাই ধ্যান, যোগব্যায়াম বা গভীর শ্বাস-প্রশ্বাসের মতো কৌশলগুলির মাধ্যমে স্ট্রেস কমনোর উপায় খুঁজে বের করতে হবে যাতে এটি ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
পুষ্টিকর খাবার খাওয়া: স্বাস্থ্যকর এবং সুষম খাদ্য খাওয়া সুস্থ থাকার জন খুবই দরকার। যা সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে এবং স্নায়ুর ক্ষতির ঝুঁকি কমায়।
পেরিফেরাল ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথির চিকিৎসা
পেরিফেরাল ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি চিকিৎসা এর কারণ এবং লক্ষণগুলির তীব্রতার উপর নির্ভর করে[1][3]। এরমধ্যে রয়েছে:
ওষুধ: ব্যথার ওষুধ, যেমন ননস্টেরয়েডাল অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ড্রাগস (NSAIDs) বা ট্রাইসাইক্লিক অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট, ব্যথা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। অ্যান্টিকনভালসেন্ট ওষুধ, যেমন গ্যাবাপেন্টিন বা প্রিগাবালিন, ব্যথা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। যদি নিউরোপ্যাথি ডায়াবেটিস দ্বারা সৃষ্ট হয়, রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য ওষুধগুলি নির্ধারিত হতে পারে।
ফিজিওথেরাপি: ফিজিওথেরাপি পেশীর শক্তি এবং কার্যকারিতা বৃদ্ধি করতে এবং ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। ভারসাম্য এবং সমন্বয় উন্নত করার জন্য অনুশীলনগুলি জারুরি ।
সার্জারি: টিউমার অপসারণ বা নিউরোপ্যাথির কারণে ইনজুরী হলে মাঝে মধ্যে অপারেশনের প্রয়োজন হতে পারে।
জীবনধারা পরিবর্তন: জীবনধারা পরিবর্তন করা, যেমন ধূমপান ত্যাগ করা এবং অ্যালকোহল সেবন কমানো, স্নায়ুর ক্ষতির ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে।
ভিটামিন: ভিটামিন B1,B6, B12 এবং ফোলেট গ্রহণ কিছু নিউরোপ্যাথিতে অক্রান্ত রোগীর জন্য উপকারী হতে পারে।
ফিজিওথেরাপি কীভাবে পেরিফেরাল ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথিতে আক্রান্ত রোগীকে সাহয্য করে

ফিজওথেরাপি পেরিফেরাল ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি রোগীদের জন্য অনেকাভবে সাহায্য করে।
ব্যথা নিরাময়: ফিজিওথেরাপি পেরিফেরাল ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথির সাথে যুক্ত ব্যথা কমতে সাহায্য করে। ব্যায়াম, ম্যাসেজ এবং তাপ বা ঠান্ডার বিশেষ কৌশলগুলি ব্যথা কমাতে এবং চলাফেরা সহজ করে।
গতিশীলতা এবং ভারসাম্যের উন্নতি: পেরিফেরাল ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি ভারসাম্য এবং সমন্বয় তৈরীতে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে, যা পড়ে যাওয়ার এবং ব্যথা পাওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। ফিজওথেরাপির ব্যায়াম এবং প্রশিক্ষণের মাধ্যমে গতিশীলতা এবং ভারসাম্য উন্নত করা সম্ভব।
পেশী শক্তি এবং সহনশীলতা বৃদ্ধি: পেরিফেরাল ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি পেশী দুর্বলতা সৃষ্টি করতে পারে, যা দৈনন্দিন কাজকর্ম সম্পাদন করা কঠিন করে তোলে এক্সারসাইজ থেরাপি এবং প্রশিক্ষণের মাধ্যমে পেশী শক্তি এবং সহনশীলতা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে। পেশীর শক্তি বাড়াতে কিছু ইলেকটিক্যল শক ব্যাবহার করা যেতে পারে।
গতির পরিসরের উন্নতি: ফিজিওথেরাপির স্ট্রেচিং এবং রেঞ্জ-অফ-মোশন ব্যায়ামের মাধ্যমে ব্যক্তি আস্তে আস্তে নিজের কাজে ফেরত যেতে পারে।
সঞ্চালন উন্নত করা: এই রোগের কারণে রক্ত সঞ্চালনে ব্যগাত ঘটে, যা পায়ের সমস্যা এবং অন্যান্য জটিলতার জন্য দায়ী। ফিজিওথেরাপির বা ব্যায়াম মতো কৌশলগুলির মাধ্যমে রক্ত সঞ্চালন সাভাবিক হতে সাহায্য করে।
সামগ্রিক কার্যকারিতা উন্নত করা: ফিজওথেরাপি পেরিফেরাল ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথিতে আক্রান্ত ব্যক্তিদের সামগ্রিক কার্যকারিতা এবং জীবনের মান উন্নত করতে সাহায্য করে। ব্যথা কমায় এবং গতিশীলতা, ভারসাম্যতা রক্ষা এবং পেশীর শক্তির বৃদ্ধি করে। ফিজিওথেরাপি পেরিফেরাল ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথিতে আক্রান্ত ব্যক্তিদের দৈনন্দিন ক্রিয়াকলাপ সম্পাদন করা সহজ করতে সাহায্য করতে পারে।
পেরিফেরাল ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি মানুষের শরীরের এমন একটি অবস্থা তৈরী করে যা পেরিফেরাল স্নায়ু, বা মস্তিষ্ক এবং মেরুদণ্ডের বাইরের স্নায়ুগুলি ক্ষতিগ্রস্ত করে। এর ফলে হাত ও পায়ে শক্তিহীনতা, কাঁপুনি, দুর্বলতা এবং ব্যথা সহ বিভিন্ন লক্ষণ দেখা দেয়। এর কারণ হচ্ছে ডায়াবেটিস, নির্দিষ্ট সংক্রমণ, টক্সিনের সংস্পর্শে আসা এবং কিছু বংশগত ব্যাধি সহ আরও বেশ কিছু বিষয় হতে পারে। এটি স্নায়ুর ক্ষতির তীব্রতা এবং মাত্রার উপর নির্ভর করে যা হালকা অসুবিধা থেকে শুরু হয়ে লাইফ থ্রেটনিং পযন্ত হতে পারে। ফিজওথেরাপি এ ধরনের রোগীদের বিভিন্ন সাহায্যকরতে পারে, যেমন ব্যথা নিরাময় উন্নত গতিশীলতা এবং ভারসাম্য রক্ষা, পেশী শক্তি বৃদ্ধি এবং সহনশীলতা বৃদ্ধি, গতির উন্নত পরিসর এবং সঞ্চালন। এটি প্রাথমিকভাবে নির্ণয় করা এবং যেকোন অন্তর্নিহিত কারণগুলিকে মোকাবেলা করা আর স্নায়ুর ক্ষতি রোধ করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও, ওষুধ, ফিজিওথেরাপি এবং জীবনধারার পরিবর্তনের সংমিশ্রণে লক্ষণ কমাতে এবং আক্রান্ত ব্যক্তিদের জীবনযাত্রার মান বাড়াতে সাহায্য করে।
Reference
1. Peripheral neuropathy
2. Peripheral Neuropathy
https://my.clevelandclinic.org/health/diseases/14737-peripheral-neuropathy
3. Understanding Peripheral Neuropathy — the Basics
https://www.webmd.com/brain/understanding-peripheral-neuropathy-basics
4. Peripheral Neuropathy
https://www.ninds.nih.gov/health-information/disorders/peripheral-neuropathy
5. Peripheral Neuropathy
6. peripheral neuropathy
- Rehabilitation Techniques for Frozen Shoulder Recovery - September 27, 2023
- What is Calcific Tendonitis? A Comprehensive Overview - September 19, 2023
- Addressing Shoulder Pain in Stroke Survivors: Hemiplegic Complications - September 18, 2023