ফ্যাটি লিভার যা নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ (NAFLD) হিসেবেও পরিচিত, বর্তমানে এটি বৈশ্বিক স্বাস্থ্য সমস্যায় রুপ নিয়েছে যা বিশ্বের প্রায় ২৫% জনসংখ্যাকে প্রভাবিত করে (1)। এই রোগটি মেটাবলিক রিস্ক ফ্যাক্টরগুলি যেমনঃ স্থূলতা, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ এবং ডিসলিপিডেমিয়ার সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত। ফ্যাটি লিভার মূলত লিভারে অতিরিক্ত ফ্যাট জমা হওয়ার কারণে হয়, যা কোন কোন সময় অ্যালকোহল পান না করলেও ঘটে।
ফ্যাটি লিভার গ্রেড ১ মানে কি?
গ্রেড ১ ফ্যাটি লিভার ডিজিজ হল প্রাথমিক পর্যায়, যেখানে লিভারে সামান্য পরিমাণে ফ্যাট জমা হয়। এই ক্ষেত্রে সাধারণত গুরুতর কোনো প্রদাহ বা ক্ষতি হয় না এবং প্রায়শই নিজ থেকেই কমে যায়। এই পর্যায়ে লিভারের কার্যকারিতা খুব একটা প্রভাবিত হয় না এবং নির্দিষ্ট কোনো লক্ষণ উপস্থিত থাকতে নাও পারে। তবে, এটি প্রাথমিক পর্যায়ে নির্ণিত হলে লিভারের দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতি এড়ানো সম্ভব।
গ্রেড ১ ফ্যাটি লিভারের চিকিৎসা সাধারণত জীবনযাত্রার ধরণ পরিবর্তনের মাধ্যমে করা হয়, যেমনঃ স্বাস্থ্যকর ডায়েট, নিয়মিত শারীরিক এক্সারসাইজ, ওজন হ্রাস এবং অ্যালকোহল পরিহার ইত্যাদি। এই পরিবর্তনগুলি লিভারের ফ্যাট কমাতে এবং ভবিষ্যতে গুরুতর ক্ষতি এড়াতে সাহায্য করতে পারে।
ফ্যাটি লিভার গ্রেড ২ মানে কি?
ফ্যাটি লিভার গ্রেড ২, যা মধ্যম মাত্রার ফ্যাটি লিভার হিসেবেও পরিচিত, এটি গ্রেড ১ এর চেয়ে বেশি গুরুতর। এই পর্যায়ে লিভারের বেশিরভাগ অংশে ফ্যাটের পরিমান বাড়তে থাকে, যা লিভারের কার্যকারিতা ব্যাহত করতে পারে এবং প্রদাহ হওয়ার পাশাপাশি টিস্যুর ক্ষতি করতে পারে।
গ্রেড ২ ফ্যাটি লিভার হলে ব্যাথা হতে পারে এবং এটি নন-অ্যালকোহলিক স্টিয়াটোহেপাটাইটিস (NASH) এর দিকে যেতে পারে। গ্রেড ২ ফ্যাটি লিভার হলে লিভার ফাইব্রোসিস দেখা দিতে পারে, যার ফলে লিভার টিস্যুর স্থায়ী ক্ষতি হয় এবং শক্ত হয়ে যায়।
এই গ্রেডের ফ্যাটি লিভারের চিকিৎসা মূলত জীবনযাত্রা পরিবর্তনের উপর নির্ভর করে, যেমনঃ খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন, নিয়মিত শারীরিক এক্সারসাইজ, ওজন হ্রাস, এবং মদ্যপান পরিহার ইত্যাদি। এছাড়াও, যদি প্রদাহ বা অন্যান্য জটিলতা থাকে তবে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ খেতে পারেন ।
ফ্যাটি লিভার রোগের লক্ষন
ফ্যাটি লিভার রোগের লক্ষণগুলো সাধারণত প্রাথমিক পর্যায়ে স্পষ্টভাবে প্রকাশ পায় না, তবে রোগের অগ্রগতির সাথে কিছু কিছু লক্ষণ দেখা দিতে পারে। যেমনঃ
ক্লান্তি এবং শারীরিক দুর্বলতা: ফ্যাটি লিভার এমন একটি রোগ যা শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমায় যার ফলে লিভারের কার্যক্ষমতা কমে যায়। এই রোগের কারণে ক্লান্তি এবং শারীরিক দুর্বলতা দেখা দেয়। লিভার মানবদেহের ডিটক্সিফিকেশন, পুষ্টি সংরক্ষণ, এবং শক্তি উৎপাদনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যখন লিভারে অতিরিক্ত চর্বি জমা হয়, তখন লিভার তার কাজ সঠিকভাবে সম্পাদন করতে পারে না, যার ফলে শরীরের শক্তি উৎপাদনের প্রক্রিয়া বিঘ্নিত হয়।
এছাড়া, ফ্যাটি লিভার ইনফ্ল্যামেশন বা প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে, যা শরীরের প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে সক্রিয় করে এবং ক্লান্তি ও দুর্বলতার অনুভূতি বাড়িয়ে দেয়। এই ক্লান্তি সাধারণত ক্রমাগত অনুভূত হয় এবং বিশ্রাম নেয়ার পরও কমে না। যেহেতু ফ্যাটি লিভারের কোন নির্দিষ্ট ওষুধ নেই, তাই জীবনযাত্রার পরিবর্তন, যেমন স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস এবং নিয়মিত ব্যায়াম, ক্লান্তি ও দুর্বলতা কমাতে সাহায্য করতে পারে। স্ট্রোকের ঝুঁকিতে কারা আছেন?
পেটের ডানদিকের উপরের অংশে ব্যথা বা অস্বস্তি: লিভার শরীরের ডানদিকে থাকে এবং যখন এতে চর্বি জমে, তখন এটি ফুলে যায় বা এর আকৃতি বৃদ্ধি পেতে পারে, যা আশেপাশের টিস্যু এবং অঙ্গগুলির উপর চাপ সৃষ্টি করে। এই চাপের ফলে পেটের ডানপাশের উপরের দিকে ব্যথা বা অস্বস্তি অনুভূত হয়। এ ধরনের ব্যথা সাধারণত হালকা থেকে মাঝারি মাত্রার হয়, তবে এটি ক্রমাগত হতে পারে এবং সময়ের সাথে সাথে বাড়তে পারে।
ফ্যাটি লিভার হলে কি সমস্যা হয়
হজমের সমস্যা এবং মাঝে মাঝে বমি বমি ভাব: ফ্যাটি লিভারের ফলে লিভারের কার্যকারিতায় বিঘ্ন ঘটে, যা হজমের সমস্যা এবং মাঝে মাঝে বমি বমি ভাবের কারণ হতে পারে। যখন লিভারে অতিরিক্ত চর্বি জমা হয়, তখন পিত্তরস উৎপাদনে সমস্যা হয়, যা চর্বি হজমের জন্য প্রয়োজনীয়। এই কারণে পেটে অস্বস্তি, গ্যাস, অম্বল, এবং হজমের অন্যান্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। এছাড়া, লিভারের কার্যক্ষমতা কমে গেলে শরীরে টক্সিন জমতে পারে, যা হজম প্রক্রিয়ায় বিঘ্ন ঘটায় এবং বমি বমি ভাবের সৃষ্টি করতে পারে। এই ধরনের অনুভূতি সাধারণত খাওয়ার পর বেশি হয় এবং মাঝে মাঝে দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে।
ওজন বৃদ্ধি বা ওজন হ্রাস: কিছু রোগীর ক্ষেত্রে ওজন বৃদ্ধি পায় আবার অনেকের ক্ষেত্রে ওজন একই থাকে বা কমে যেতে পারে।
হলুদাভ ত্বক এবং চোখ (জন্ডিস): গুরুতর ক্ষেত্রে জন্ডিস হতে পারে যার ফলে ত্বক এবং চোখের সাদা অংশ হলুদ হয়ে যায়।
পায়ে এবং পায়ের পাতায় ফুলে যাওয়া (এডিমা): ফ্যাটি লিভার (Fatty Liver) বা লিভারের স্টেটোসিসের কারণে সাধারণত পায়ে এবং পায়ের পাতায় ফোলাভাব দেখা দেয় না। তবে ফ্যাটি লিভার যদি সিরোসিস বা লিভার ফেইলিউরের দিকে অগ্রসর হয়, তখন এডিমা বা পায়ে ফোলাভাব দেখা দিতে পারে। লিভার সঠিকভাবে কাজ না করলে শরীরে প্রোটিনের উৎপাদন কমে যায়, যা শরীরের টিস্যুতে তরল জমা করার প্রবণতা বাড়ায়। এর ফলে পায়ে, পায়ের পাতায় এবং অন্যান্য জায়গায় ফোলাভাব দেখা দিতে পারে। কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার
এছাড়াও ফ্যাটি লিভার হলে বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্যগত সমস্যা দেখা দিতে পারে, যা লিভারের কার্যক্ষমতা এবং শরীরের অন্যান্য কার্যাদিকে প্রভাবিত করে। নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ (NAFLD) এবং এর জটিল ধরণ নন-অ্যালকোহলিক স্টেটোহেপাটাইটিস (NASH) এর কারণে নিম্নলিখিত সমস্যা দেখা দিতে পারে:
লিভারের প্রদাহ এবং ফাইব্রোসিস: লিভার কোষে প্রদাহ এবং আংশিকভাবে বা সম্পূর্ণভাবে দাগ (ফাইব্রোসিস) দেখা দিতে পারে, যা লিভারের কার্যক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
লিভারের সিরোসিস: লিভারের স্থায়ী দাগের কারণে সিরোসিস হতে পারে, যা লিভারের স্বাভাবিক কার্যক্রমকে মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত করে।
লিভার ক্যান্সার: ফ্যাটি লিভার সিরোসিসের কারণে লিভার ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়তে পারে।
হেপাটিক এনসেফালোপ্যাথি: লিভারের কার্যক্ষমতা কমে গেলে মস্তিষ্কের কার্যক্রম প্রভাবিত হতে পারে, যার ফলে মানসিক অস্পষ্টতা, বিভ্রান্তি এমনকি কোমা পর্যন্ত হতে পারে।
মেটাবলিক সিন্ড্রোম: ফ্যাটি লিভারের সাথে সম্পর্কিত রোগ যেমন, টাইপ ২ ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, এবং উচ্চ কোলেস্টেরলের মতো মেটাবলিক সমস্যা দেখা দিতে পারে।
কার্ডিওভাসকুলার রোগ: ফ্যাটি লিভার কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে, যা হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।
লিভার ভালো রাখার উপায়
লিভার সুস্থ ও কার্যক্ষম রাখতে কিছু নির্দিষ্ট জীবনযাত্রার পরিবর্তন এবং অভ্যাস অনুসরণ করা প্রয়োজন। নিচে লিভার ভালো রাখার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় উল্লেখ করা হলো:
স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
কম চর্বিযুক্ত এবং পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ: তাজা ফল, সবজি, পূর্ণ শস্য, এবং লিন প্রোটিনের মতো স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ করলে লিভার ভাল থাকে।
অতিরিক্ত চিনি ও চর্বিযুক্ত খাবার এড়ানো: অতিরিক্ত চর্বি এবং চিনিযুক্ত খাবার লিভারে চর্বি জমার কারণ হতে পারে, যার পরিণতিতে ফ্যাটি লিভার ডিজিজ দেখা দিতে পারে।
নিয়মিত এক্সারসাইজ
ওজন নিয়ন্ত্রণ: নিয়মিত এক্সারসাইজ লিভারকে সঠিকভাবে কাজ করতে সাহায্য করে এবং ফ্যাটি লিভার ডিজিজের ঝুঁকি কমায়। প্রতি সপ্তাহে অন্তত ১৫০ মিনিট মাঝারি মাত্রার এক্সারসাইজ করা উচিত।
অ্যালকোহল পরিহার করা: অ্যালকোহল গ্রহণ লিভারের ক্ষতি করতে পারে এবং লিভার সিরোসিসের ঝুঁকি বাড়ায়। অ্যালকোহল পরিহার করা লিভারের স্বাস্থ্যের জন্য উত্তম।
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা
লিভার ফাংশন টেস্ট: লিভারের কার্যক্ষমতা সম্পর্কে অবগত থাকতে নিয়মিত লিভার ফাংশন টেস্ট করা উচিত, বিশেষ করে যারা লিভারের রোগের ঝুঁকিতে আছেন।
ওষুধ গ্রহণ
ঔষধ গ্রহণে সতর্কতা: ঔষধ, ভিটামিন, এবং সম্পূরক কোন ঔষধ গ্রহণের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত, কারণ কিছু ওষুধ লিভারের ক্ষতি করতে পারে।
ফ্যাটি লিভার হলে কি ডিম খাওয়া যাবে?
ফ্যাটি লিভার রোগীদের ক্ষেত্রে ডিম খাওয়া নিয়ে বিভিন্ন মতবাদ প্রচলিত আছে। সাধারণত, বেশিরভাগ মানুষের ডিম খেলে খুব একতা সমস্যা হয়না, তবে কিছু ক্ষেত্রে এটি সীমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত। ডিম যুক্ত খাদ্য প্রোটিন ও ভিটামিনের ভালো উৎস, তবে এটি কোলেস্টেরলেরও উৎস। তাই যদি কারো লিভারে ফ্যাট জমে থাকে, তবে তার প্রতিদিনের খাবারে ডিমের পরিমাণ কমিয়ে আনা উচিত।
সাধারণভাবে, ডিম খাওয়া সম্পর্কে কোনো স্পষ্ট নিষেধাজ্ঞা নেই, তবে প্রত্যেক ব্যক্তির স্বাস্থ্যগত অবস্থা অনুযায়ী ডিম খাওয়া উচিত। কিছু গবেষণা অনুযায়ী, সপ্তাহে দুই থেকে তিনটি ডিম খাওয়া নিরাপদ মনে করা হয়, তবে এটি ব্যক্তির হজম ক্ষমতা ও ডাক্তারের পরামর্শের উপর নির্ভর করে (6)।
ফ্যাটি লিভার রোগের লক্ষণ
ফ্যাটি লিভার একটি গুরুতর স্বাস্থ্যগত সমস্যা যা সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ না করলে দীর্ঘমেয়াদী জটিলতায় রূপ নিতে পারে। এটি মূলত জীবনযাত্রা এবং খাদ্যাভ্যাসের সঙ্গে সম্পর্কিত এবং প্রাথমিক পর্যায়ে সাধারণত কোন সুস্পষ্ট লক্ষণ থাকে না। তবে, সময়মতো সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করলে এবং জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনলে ফ্যাটি লিভার নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, নিয়মিত এক্সারসাইজ, এবং প্রয়োজনে ওজন নিয়ন্ত্রণ ফ্যাটি লিভারের প্রভাব কমাতে সাহায্য করতে পারে। সতর্কতা ও সচেতনতার মাধ্যমে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব, যার ফলে লিভার দীর্ঘদিন ভাল থাকে।
তথ্যসূত্রঃ
- Lonardo, A., Byrne, C.D., Caldwell, S.H., Cortez‐Pinto, H. and Targher, G., 2016. Global epidemiology of nonalcoholic fatty liver disease: meta‐analytic assessment of prevalence, incidence, and outcomes. Hepatology, 64(4), pp.1388-1389. https://journals.lww.com/hep/citation/2016/10000/masthead.60.aspx
- Younossi, Z., Anstee, Q.M., Marietti, M., Hardy, T., Henry, L., Eslam, M., George, J. and Bugianesi, E., 2018. Global burden of NAFLD and NASH: trends, predictions, risk factors and prevention. Nature reviews Gastroenterology & hepatology, 15(1), pp.11-20. https://www.nature.com/articles/nrgastro.2017.109
- Chalasani, N., Younossi, Z., Lavine, J.E., Charlton, M., Cusi, K., Rinella, M., Harrison, S.A., Brunt, E.M. and Sanyal, A.J., 2018. The diagnosis and management of nonalcoholic fatty liver disease: practice guidance from the American Association for the Study of Liver Diseases. Hepatology, 67(1), pp.328-357. https://journals.lww.com/hep/fulltext/2018/01000/The_diagnosis_and_management_of_nonalcoholic_fatty.31.aspx
- Younossi, Z., Anstee, Q.M., Marietti, M., Hardy, T., Henry, L., Eslam, M., George, J. and Bugianesi, E., 2018. Global burden of NAFLD and NASH: trends, predictions, risk factors and prevention. Nature reviews Gastroenterology & hepatology, 15(1), pp.11-20. https://www.nature.com/articles/nrgastro.2017.109
- Shin, J.Y., Xun, P., Nakamura, Y. and He, K., 2013. Egg consumption in relation to risk of cardiovascular disease and diabetes: a systematic review and meta-analysis. The American journal of clinical nutrition, 98(1), pp.146-159. https://www.sciencedirect.com/science/article/pii/S0002916523051432
- পিঠে ব্যথার কারণ ও করণীয় - September 7, 2024
- ৮ই সেপ্টেম্বর বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস – ASPC আয়োজিত ফ্রি হেলথ ক্যাম্প - September 4, 2024
- মাথা ব্যাথার কারণ ও প্রতিকার | মাথা ব্যাথা কোন রোগের লক্ষণ - September 2, 2024